০৬:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

জাবি অধ্যাপকের ফেসবুক পোস্টে অশ্লীল মন্তব্যকারীর বিচার দাবি জাবি ছাত্রদলের

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড.নাহরীন ইসলাম খানের ফেসবুক পোস্টে বিরুপ ও অশ্লীল মন্তব্যকারীর বিচারের দাবি জানিয়েছে শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।

বৃহস্পতিবার(১৩ নভেম্বর) দুপুর ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বরাবর লিখিত স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।

স্মারকলিপিতে তারা উল্লেখ করেন, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ব্যক্তির আইডি থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত অধ্যাপক, বিশিষ্ট চিন্তক,গবেষক ও রাজনৈতিকভাবে সচেতন ব্যক্তিত্ব নাহরিন ইসলাম খান-এর বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ, বিরুপ ও অশ্লীল মন্তব্য করা হয়েছে। এ ধরনের আচরণ কেবল ব্যক্তিগতভাবে অধ্যাপক নাহরিন ইসলাম খানের মানহানি নয়, বরং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা, শিক্ষাঙ্গনের সুশৃঙ্খল পরিবেশ ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদস্বরূপ তিন দফা দাবি জানান তারা। তাদের দাবিগুলো হলো- ঘটনার দ্রুত তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজের মর্যাদা রক্ষায় প্রশাসনিকভাবে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করা এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া।

জনপ্রিয়

শিবচরে লকডাউনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত বহু বিএনপি নেতা-কর্মী

জাবি অধ্যাপকের ফেসবুক পোস্টে অশ্লীল মন্তব্যকারীর বিচার দাবি জাবি ছাত্রদলের

প্রকাশের সময় : ০৩:২২:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড.নাহরীন ইসলাম খানের ফেসবুক পোস্টে বিরুপ ও অশ্লীল মন্তব্যকারীর বিচারের দাবি জানিয়েছে শাখা ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা।

বৃহস্পতিবার(১৩ নভেম্বর) দুপুর ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বরাবর লিখিত স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।

স্মারকলিপিতে তারা উল্লেখ করেন, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ব্যক্তির আইডি থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত অধ্যাপক, বিশিষ্ট চিন্তক,গবেষক ও রাজনৈতিকভাবে সচেতন ব্যক্তিত্ব নাহরিন ইসলাম খান-এর বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ, বিরুপ ও অশ্লীল মন্তব্য করা হয়েছে। এ ধরনের আচরণ কেবল ব্যক্তিগতভাবে অধ্যাপক নাহরিন ইসলাম খানের মানহানি নয়, বরং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা, শিক্ষাঙ্গনের সুশৃঙ্খল পরিবেশ ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদস্বরূপ তিন দফা দাবি জানান তারা। তাদের দাবিগুলো হলো- ঘটনার দ্রুত তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিকে চিহ্নিত করা, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমাজের মর্যাদা রক্ষায় প্রশাসনিকভাবে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করা এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া।