০৯:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫

তফসিল ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা আগেই নিজ হাতে ব্যানার অপসারণ করলেন জামায়াত প্রার্থী

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা ও আইন মেনে প্রচারণা সামগ্রী অপসারণের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী। তফসিল ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা আগেই তিনি নিজ হাতে বিভিন্ন স্থানে লাগানো ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণ করেন।

শুক্রবার বিকেলে লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও বাজার এলাকায় প্রার্থী নিজে উপস্থিত থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ব্যানার খুলে ফেলেন। এ সময় তিনি বলেন, “আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ও সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করতে আমরা স্বেচ্ছায় সব ধরনের প্রচারণা সামগ্রী অপসারণ করেছি।”

তিনি আরও জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলাই জামায়াতে ইসলামের রাজনীতির মূল আদর্শ। অন্য প্রার্থী ও দলগুলোকেও আইন মেনে প্রচারণা পরিচালনার আহ্বান জানান তিনি।

স্থানীয়রা জানান, তফসিল ঘোষণার আগেই এমন উদ্যোগ প্রশংসনীয় এবং এতে নির্বাচনী এলাকায় ইতিবাচক বার্তা পৌঁছেছে। অনেকেই এই উদ্যোগকে দায়িত্বশীল রাজনীতির উদাহরণ হিসেবে দেখছেন।

জনপ্রিয়

সাংবাদিক ঐক্য ফেডারেশন, টাঙ্গাইল-এর উদ্যোগে বনভোজন ও পরিচিতি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

তফসিল ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা আগেই নিজ হাতে ব্যানার অপসারণ করলেন জামায়াত প্রার্থী

প্রকাশের সময় : ১০:১৪:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা ও আইন মেনে প্রচারণা সামগ্রী অপসারণের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী। তফসিল ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা আগেই তিনি নিজ হাতে বিভিন্ন স্থানে লাগানো ব্যানার ও ফেস্টুন অপসারণ করেন।

শুক্রবার বিকেলে লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও বাজার এলাকায় প্রার্থী নিজে উপস্থিত থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ব্যানার খুলে ফেলেন। এ সময় তিনি বলেন, “আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ও সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করতে আমরা স্বেচ্ছায় সব ধরনের প্রচারণা সামগ্রী অপসারণ করেছি।”

তিনি আরও জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলাই জামায়াতে ইসলামের রাজনীতির মূল আদর্শ। অন্য প্রার্থী ও দলগুলোকেও আইন মেনে প্রচারণা পরিচালনার আহ্বান জানান তিনি।

স্থানীয়রা জানান, তফসিল ঘোষণার আগেই এমন উদ্যোগ প্রশংসনীয় এবং এতে নির্বাচনী এলাকায় ইতিবাচক বার্তা পৌঁছেছে। অনেকেই এই উদ্যোগকে দায়িত্বশীল রাজনীতির উদাহরণ হিসেবে দেখছেন।