০৩:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

শেরপুর-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অনিশ্চয়তা, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারেক রহমানের হাতে

বিএনপির মনোনয়ন প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্তের পথে থাকলেও এখনো সব আসনে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ মেলেনি। বিশেষ করে শেরপুর-২ (নকলা–নালিতাবাড়ী) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। রোববার সন্ধ্যায় তিনজন মনোনয়নপ্রত্যাশীকে ঢাকায় দলের গুলশান কার্যালয়ে ডাকা হলেও, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো রয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতে।

একাধিক সূত্র নালিতাবাড়ী কাগজকে জানায়, শেরপুর-২ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে থেকে তিনজনকে ঢাকায় ডাকা হয়। তাঁরা হলেন—শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফাহিম চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি ও জেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবু সুফিয়ান মো. ফয়জুর রহমান, এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. মোখলেসুর রহমান রিপন।

সূত্র জানায়, বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন তারেক রহমান। বৈঠকে কোনো ব্যক্তিগত মতামত বা প্রস্তাব দেওয়ার সুযোগ ছিল না, কারণ দল ইতিমধ্যে মনোনয়ন সংক্রান্ত মূল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সন্ধ্যা ছয়টার পর শেরপুর জেলার মনোনয়নপ্রত্যাশীদের উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন তারেক রহমান। এরপর সন্ধ্যা সাতটার দিকে শেরপুরের আমন্ত্রিতরা একে একে গুলশান কার্যালয় ত্যাগ করেন।

গুলশান বৈঠকে উপস্থিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা নালিতাবাড়ী কাগজকে বলেন,
“সভায় কোনো ব্যক্তিগত আলোচনা হয়নি। সবাইকে শুধু বলা হয়েছে—দল যার পক্ষে সিদ্ধান্ত দেবে, তাঁকেই মেনে নিতে হবে। তারেক রহমান স্পষ্টভাবে বলেছেন, এখন সময় দলকে আরও ঐক্যবদ্ধ করার, ব্যক্তিগত প্রতিযোগিতার নয়। আমরা সবাই তাঁর নির্দেশের অপেক্ষায় আছি।”

জনপ্রিয়

সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে কাজ করতে হবে: আতাউর রহমান সম্ভু

শেরপুর-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে অনিশ্চয়তা, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত তারেক রহমানের হাতে

প্রকাশের সময় : ১১:০৯:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

বিএনপির মনোনয়ন প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্তের পথে থাকলেও এখনো সব আসনে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ মেলেনি। বিশেষ করে শেরপুর-২ (নকলা–নালিতাবাড়ী) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। রোববার সন্ধ্যায় তিনজন মনোনয়নপ্রত্যাশীকে ঢাকায় দলের গুলশান কার্যালয়ে ডাকা হলেও, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো রয়েছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতে।

একাধিক সূত্র নালিতাবাড়ী কাগজকে জানায়, শেরপুর-২ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মধ্যে থেকে তিনজনকে ঢাকায় ডাকা হয়। তাঁরা হলেন—শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফাহিম চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি ও জেলা আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবু সুফিয়ান মো. ফয়জুর রহমান, এবং নালিতাবাড়ী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. মোখলেসুর রহমান রিপন।

সূত্র জানায়, বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন তারেক রহমান। বৈঠকে কোনো ব্যক্তিগত মতামত বা প্রস্তাব দেওয়ার সুযোগ ছিল না, কারণ দল ইতিমধ্যে মনোনয়ন সংক্রান্ত মূল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সন্ধ্যা ছয়টার পর শেরপুর জেলার মনোনয়নপ্রত্যাশীদের উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন তারেক রহমান। এরপর সন্ধ্যা সাতটার দিকে শেরপুরের আমন্ত্রিতরা একে একে গুলশান কার্যালয় ত্যাগ করেন।

গুলশান বৈঠকে উপস্থিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা নালিতাবাড়ী কাগজকে বলেন,
“সভায় কোনো ব্যক্তিগত আলোচনা হয়নি। সবাইকে শুধু বলা হয়েছে—দল যার পক্ষে সিদ্ধান্ত দেবে, তাঁকেই মেনে নিতে হবে। তারেক রহমান স্পষ্টভাবে বলেছেন, এখন সময় দলকে আরও ঐক্যবদ্ধ করার, ব্যক্তিগত প্রতিযোগিতার নয়। আমরা সবাই তাঁর নির্দেশের অপেক্ষায় আছি।”