০৩:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

শেরপুরে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

শেরপুরে গত ২৪ অক্টোবর চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়ায় জামায়াতে ইসলামী মনোনীত শেরপুর–১ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলামের গণসংযোগে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ব্যাপক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন শেরপুর–১ আসনের প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম, শেরপুর–২ আসনের প্রার্থী মু. গোলাম কিবরিয়া (ভিপি) এবং শেরপুর–৩ আসনের প্রার্থী নুরুজ্জামান বাদল।

প্রতিবাদী সমাবেশে বক্তারা বলেন, “এই জনস্রোত প্রমাণ করে কোনো হামলা, মামলা বা প্রতিহিংসা দিয়ে আমাদের থামিয়ে রাখা যাবে না। আমাদের এ পথচলা চির অনন্তকালের দিকে।”

মিছিলে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। তারা হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, জনগণের অধিকার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষার লড়াই থেকে কেউ তাদের বিরত রাখতে পারবে না।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত এ প্রতিবাদ মিছিলটি ডাকপাড়া এলাকা প্রদক্ষিণ শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। পুলিশ বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো বিরোধ বা সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি।

জনপ্রিয়

সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে কাজ করতে হবে: আতাউর রহমান সম্ভু

শেরপুরে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশের সময় : ১০:২০:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

শেরপুরে গত ২৪ অক্টোবর চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়ায় জামায়াতে ইসলামী মনোনীত শেরপুর–১ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলামের গণসংযোগে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ব্যাপক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন শেরপুর–১ আসনের প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম, শেরপুর–২ আসনের প্রার্থী মু. গোলাম কিবরিয়া (ভিপি) এবং শেরপুর–৩ আসনের প্রার্থী নুরুজ্জামান বাদল।

প্রতিবাদী সমাবেশে বক্তারা বলেন, “এই জনস্রোত প্রমাণ করে কোনো হামলা, মামলা বা প্রতিহিংসা দিয়ে আমাদের থামিয়ে রাখা যাবে না। আমাদের এ পথচলা চির অনন্তকালের দিকে।”

মিছিলে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। তারা হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, জনগণের অধিকার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষার লড়াই থেকে কেউ তাদের বিরত রাখতে পারবে না।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত এ প্রতিবাদ মিছিলটি ডাকপাড়া এলাকা প্রদক্ষিণ শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। পুলিশ বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো বিরোধ বা সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি।